এবার প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যান স্পর্শ করলেন দুই অঙ্ক। কিন্তু ইনিংসে ফিফটি কেবল একটি। ভালো শুরু পেয়েও ব্যাটসম্যানরা বড় ইনিংস খেলতে না পারায় কোনোমতে দুইশ পার করল শ্রীলঙ্কা। বোলারদের চমৎকার পারফরম্যান্সে তাই অবশ্য দলটির জন্য যথেষ্ট হলো।
নেদারল্যান্ডসকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলো লঙ্কানরা। জিম্বাবুয়ের হারারেতে রোববার ফাইনালে ১২৮ রানে জিতেছে শ্রীলঙ্কা। ২৩৩ রানের পুঁজি নিয়ে ডাচদের তারা গুটিয়ে দিয়েছে স্রেফ ১০৫ রানে।
২০২৩ বিশ্বকাপে জায়গা করে নেওয়ার অভিযানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৭৫ রানের জয় দিয়ে বাছাই শুরু করে শ্রীলঙ্কা। এরপর ফাইনালসহ মোট ৭টি ম্যাচ খেলে হারের স্বাদ পায়নি ১৯৯৯ আসরের শিরোপাজয়ীরা।
ফাইনালে শ্রীলঙ্কার জয়ের নায়ক দিলশান মাদুশঙ্কা। অল্প পুঁজি নিয়ে বল হাতে শুরুতেই প্রতিপক্ষকে চেপে ধরেন তিনি। স্রেফ ১৮ রানে ৩ উইকেট নিয়ে জয়ের ভিত গড়ে দেওয়া এই পেসার জেতেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
অবদান কম নয় দুই স্পিনার মাহিশ থিকশানা ও ভানিন্দু হাসারাঙ্গারও। ৩১ রানে সর্বোচ্চ ৪ শিকার ধরেন থিকশানা। হাসারাঙ্গার প্রাপ্তি দুটি।